.....
- Back to Home »
- চিত্তাকর্ষক সংবাদ , ব্যবসা বানিজ্য »
- হোমনার টুপি বিদেশে রপ্তানী হচ্ছে
কুমিল্লা ও আশপাশের জেলায় ঈদের মুসল্লিদের প্রধান আকর্ষণ হোমনার টুপি। হোমনার টুপি দেশের গন্ডি পেরিয়ে রফতানি করা হচ্ছে বিদেশেও। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে হোমনার টুপির চাহিদা বেশি। তবে সম্প্রতি পাকিস্তানিরা এ বাজারে কিছুটা ভাগ বসানোর কারণে এবার রফতানি বাণিজ্য কিছুটা মন্দা বলে তারা জানান।
হোমনার টুপিপল্লীতে গিয়ে জানা যায়, হোমনায় ১৫ বছর ধরে টুপি তৈরি করা হচ্ছে। এর আগে ঢাকায় তারা টুপি তৈরি করতেন। পরে নিজেদের দক্ষতা অর্জন করে এবং মূলধন প্রস্তুত করে এলাকায় এসে টুপি তৈরি শুরু করেন। বর্তমানে হোমনা সদর ও পাশের সাপলেজী, রামপুর, ঘাগুটি, দৌলতপুর, নোয়াগাঁও গ্রামে ৫০টি কারখানা রয়েছে। সেখানে লেইস, সাদা জালি, রঙিন জালি, বেলভেট ও ওমানি নামের টুপি তৈরি হয়।
টুপি প্রস্তুতকারীরা জানান, হোমনার তৈরি এ টুপির শতকরা ৮০ ভাগ রফতানি হয় মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে। বিশেষ করে প্রায় ৬০ ভাগ রফতানি হয় সৌদি আরবে। বাকি ২০ ভাগ বিক্রি হতো দেশে। বিদেশে রফতানি বাণিজ্যে আধিপত্য থাকায় এখানকার টুপি প্রস্তুতকারীরা কখনো দেশের বাজারের দিকে মনোনিবেশ করেননি। তবে এবার বিদেশে, বিশেষ করে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যে টুপি রফতানি অপ্রত্যাশিতভাবে কমে যাওয়ায় কিছুটা বিপদে পড়েছেন তারা।
হোমনার টুপিপল্লীতে গিয়ে জানা যায়, হোমনায় ১৫ বছর ধরে টুপি তৈরি করা হচ্ছে। এর আগে ঢাকায় তারা টুপি তৈরি করতেন। পরে নিজেদের দক্ষতা অর্জন করে এবং মূলধন প্রস্তুত করে এলাকায় এসে টুপি তৈরি শুরু করেন। বর্তমানে হোমনা সদর ও পাশের সাপলেজী, রামপুর, ঘাগুটি, দৌলতপুর, নোয়াগাঁও গ্রামে ৫০টি কারখানা রয়েছে। সেখানে লেইস, সাদা জালি, রঙিন জালি, বেলভেট ও ওমানি নামের টুপি তৈরি হয়।
টুপি প্রস্তুতকারীরা জানান, হোমনার তৈরি এ টুপির শতকরা ৮০ ভাগ রফতানি হয় মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে। বিশেষ করে প্রায় ৬০ ভাগ রফতানি হয় সৌদি আরবে। বাকি ২০ ভাগ বিক্রি হতো দেশে। বিদেশে রফতানি বাণিজ্যে আধিপত্য থাকায় এখানকার টুপি প্রস্তুতকারীরা কখনো দেশের বাজারের দিকে মনোনিবেশ করেননি। তবে এবার বিদেশে, বিশেষ করে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যে টুপি রফতানি অপ্রত্যাশিতভাবে কমে যাওয়ায় কিছুটা বিপদে পড়েছেন তারা।
সূত্র : দৈনিক পত্রিকা অবলম্বনে