.....
- Back to Home »
- আত্ম-উন্নয়ন , ব্যবসা বানিজ্য »
- ৪টি বিষাক্ত চিন্তা : যা আপনার অগ্রগতি ব্যহত করে
নিচের চারটি বিশাক্ত চিন্তা যে ব্যক্তির
মধ্যে রয়েছে তার অগ্রগতি ব্যহত হতে বাধ্য। কারন একটি প্রবাদ রয়েছে “মানুষ
নিজের সম্পর্কে যা বিশ্বাস করে, সে ঠিক তাই”।
১। আমার মূল্যায়ণ তাই, যা অন্যরা আমার সম্পর্কে মনে করে : কিছু মানুষ রয়েছে যারা অন্যের মূল্যায়ন দিয়ে নিজের বিচার করে। যখন তারা মনে করে যে অন্যরা আমার সম্পর্কে খারাপ মনোভাব পোষন করছে, তখন তারা আসলেই ধ্বংসের পথে পা বাড়ায়। এটা হয় মূলত নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসের অভাবের ফলে।
২। আমার অতীত আর ভবিষ্যৎ সমান : যখন মানুষ তার অনুজ্জল অতীতের দিকে লক্ষ্য করে, তখন সে দেখতে পায় তার ভবিষ্যৎ-ও অনুজ্জল। তার লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়। এর ফলে তারা বিষন্ন হয়ে যায়, কর্মক্ষমতা হারায় এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা ভুলে যায়। এসব মানুষদের শব্দকোষ থেকে “তাৎপযর্পূর্ণ অর্জন” কথাটি হারিয়ে যায়।
৩। কোন অদৃশ্য সত্ত্বা আমার ভাগ্য নিয়ন্ত্রন করছে : আমি ধর্মের উপর শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, কিছু লোক নিজের ভাগ্যকে ছেড়ে দিয়ে স্থির বসে থাকে, তারা মনে করে কপালে যা লিখা রয়েছে সেটাই ঘটবে (আসলে এটা একটা মস্ত বড় গোড়ামী!)। আসলে এ ধরনের চিন্তা সম্পন্ন লোকেরা জীবনে তেমন কিছুই করতে পারে না যেহেতু তারা ভাগ্যের উপর সবকিছু ছেড়ে দেয় যে ভাগ্য যখন নিজ থেকেই পরিবর্তিত হবে তখন আমার জীবনেরও পরিবর্তন হবে।
৪। আমি নিঁখুত হতে চাই অথবা নিঁখুত কিছু করাই আমার উদ্দেশ্য : আপনারা সবাই জানেন, নিঁখুত কোন কিছু অর্জন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। যারা এই তথ্য জানে, তারা দুশ্চিন্তায় পরে যায়। নিঁখুতের আশায় প্রয়োজনীয় কাজই তারা করে না। নিঁখুতভাবে কৃতকাজ সম্পাদনের আশায় জীবন পার করে দেয়া একটা দুষ্ট প্রভাব ছাড়া আর কিছুই নয়।
১। আমার মূল্যায়ণ তাই, যা অন্যরা আমার সম্পর্কে মনে করে : কিছু মানুষ রয়েছে যারা অন্যের মূল্যায়ন দিয়ে নিজের বিচার করে। যখন তারা মনে করে যে অন্যরা আমার সম্পর্কে খারাপ মনোভাব পোষন করছে, তখন তারা আসলেই ধ্বংসের পথে পা বাড়ায়। এটা হয় মূলত নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসের অভাবের ফলে।
২। আমার অতীত আর ভবিষ্যৎ সমান : যখন মানুষ তার অনুজ্জল অতীতের দিকে লক্ষ্য করে, তখন সে দেখতে পায় তার ভবিষ্যৎ-ও অনুজ্জল। তার লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়। এর ফলে তারা বিষন্ন হয়ে যায়, কর্মক্ষমতা হারায় এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা ভুলে যায়। এসব মানুষদের শব্দকোষ থেকে “তাৎপযর্পূর্ণ অর্জন” কথাটি হারিয়ে যায়।
৩। কোন অদৃশ্য সত্ত্বা আমার ভাগ্য নিয়ন্ত্রন করছে : আমি ধর্মের উপর শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, কিছু লোক নিজের ভাগ্যকে ছেড়ে দিয়ে স্থির বসে থাকে, তারা মনে করে কপালে যা লিখা রয়েছে সেটাই ঘটবে (আসলে এটা একটা মস্ত বড় গোড়ামী!)। আসলে এ ধরনের চিন্তা সম্পন্ন লোকেরা জীবনে তেমন কিছুই করতে পারে না যেহেতু তারা ভাগ্যের উপর সবকিছু ছেড়ে দেয় যে ভাগ্য যখন নিজ থেকেই পরিবর্তিত হবে তখন আমার জীবনেরও পরিবর্তন হবে।
৪। আমি নিঁখুত হতে চাই অথবা নিঁখুত কিছু করাই আমার উদ্দেশ্য : আপনারা সবাই জানেন, নিঁখুত কোন কিছু অর্জন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। যারা এই তথ্য জানে, তারা দুশ্চিন্তায় পরে যায়। নিঁখুতের আশায় প্রয়োজনীয় কাজই তারা করে না। নিঁখুতভাবে কৃতকাজ সম্পাদনের আশায় জীবন পার করে দেয়া একটা দুষ্ট প্রভাব ছাড়া আর কিছুই নয়।