.....
Archive for September 2013
ভালোবাসার স্মৃতিচারণ
সে অনেক বছর আগের কথা। আমাদের গ্রামটি ছিল শিল্পীর আঁকা তুলির মত সুন্দর। নিবিড় বাংলার গ্রাম বলতে যা বুঝায় তাই। গ্রামের পাশ দিয়ে ছবির মত বয়ে গেছে নদী। নদীর পাড়ে আম হিজলের জটলা। হিজলের ফুল নিয়ে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের কত যে ঝগড়া হত তার ইয়ত্তা নেই। নদীর পানি এতই টলমলে ছিল যে দেখলেই আজলা ভরে খেতে ইচ্ছে করত। পানি এত টলটলে থাকার মূল কারণ ছিল এখানে শুধু নৌকা ছাড়া অন্য কোন জলযান চলাচল করত না। শুধু নৌকা, তাও চলত বৈঠা দিয়ে।
আমি তখন পড়ি ক্লাস সিক্সে। ছোট ছেলেমেয়েদের সাথে কানামাছি, ভো-দৌড়, গোল্লাছুট খেলার অভ্যাস তখনও ছাড়তে পারি নি। স্কুল পালিয়ে এর ওর গাছের আম কাঁঠাল কত যে চুরি করে খেয়েছি সে কথা ভাবলে এখনও মনে দস্যিপনা চলে আসে । কিন্তু কি হবে, বয়স যে লাগামহীন। সবে ক্লাস সিক্সে উঠেছি, বিভিন্ন গ্রামের অনেক ছেলে মেয়ে এসে ভর্তি হয়েছে। যারা আমার সাথে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়েছে তারাই শুধু আমার পরিচিত। বাকি সবাই অপরিচিত। কয়েকমাসের মধ্যেই সবাই একেবারে পরিচিত হয়ে গেল। আর একজন হয়ে গেল খুবই পরিচিত । মনের বাড়িতে যে তাকে ঠাই দিয়ে ফেলেছিলাম। সে ইতিহাসেই তো আসছি।
সেদিন ছিল মঙ্গলবার। স্কুলে আসার আগেই দেখেছি আকাশে ঘন কালো মেঘ। টিফিনের ঘণ্টা পরতে না পরতেই শুরু হল মুষলধারে বৃষ্টি। কি মনে করে সাথে ছাতা আনি নি। ভাবলাম স্কুল ছুটির সময় হয়ত বৃষ্টি থেমে যাবে। কিন্তু বিধি বাম। স্কুল ছুটি হয়ে গেল কিন্তু বৃষ্টির আঁচ এতটুকুও কমে নি। মনে হচ্ছে বেড়েছে কিছু। ঠায় দাড়িয়ে থাকলাম বন্ধুদের সাথে স্কুলের রেলিঙে পিঠ ঠেকিয়ে। হঠাৎ পাশে এল সে। চন্দন তার নাম । উজ্জ্বল ফর্সা গায়ের রঙ। চোখে নেশা লাগান দৃষ্টি। আস্তে করে বলল, তোমার বাসা কি কাছে কোথাও? আমি শুধু মাথা নাড়লাম। ও বলল, তাহলে চলো তোমাকে পৌছে দেই। আমি বললাম, না ঠিক আছে আমি পৌছে যেতে পারব। ও মৃদু হেসে বলল, কিভাবে যাবে বৃষ্টিতে ভিজে? বৃষ্টিতে ভিজলে তো জ্বর আসবে, ক্লাস করতে পারবে না। আমার কাছে ছাতা আছে, এস কোন ভয় নেই। আমি আস্তে করে মাথা নেড়ে ওর সাথে পা বাড়ালাম। হাঁটছি দুজনে নীরবে, হঠাৎ ও প্রশ্ন করল, তোমার কি শীত লাগছে? আমি বললাম, একটু একটু লাগছে, আচ্ছা তোমার কাছে ছাতা থাকা সত্ত্বেও তুমি চলে গেলে না কেন? ও ফিসফিসয়ে বলল, তোমার জন্য। আমরা কেউই আর কোন কথা বললাম না। কেমন যেন একপ্রকার ভালোলাগায় মনটা ভরে গেল। এভাবেই চলল কিছুদিন। কখন যে আমরা একে অপরের প্রেমে পড়ে গেলাম টেরই পেলাম না।
আর মাত্র দুই দিন পর পহেলা বৈশাখ। বাঙলা নববর্ষ। ওহ কি যে মজা করব। চন্দন বলেছে আমাকে নিয়ে সারাদিন মেলায় ঘুরবে। যাত্রা দেখাবে, সার্কাস দেখাবে, চুড়ি ফিতা কিনে দেবে। ভাবতেই যে কি ভালো লাগছে। এল সেই দিনটি। আমরা দুজনে মেলায় গেলাম। মেলায় ঘুরছি ফিরছি, হঠাৎ কোথেকে এল একদল সাদা পাঞ্জাবী পড়া মানুষ। এসেই বলল, এসব হিন্দুপনা এখানে চলবে না। এই বলেই ওরা যাকে সামনে পেল তাকেই অস্ত্রদ্বারা বিধ্বস্ত করে চলল। আমি ও চন্দন দৌড় দিলাম। কিন্তু বেচারা হোঁচট খেয়ে পড়ে গেল।্ আমি ততক্ষণে অনেকটুকু পথ চলে এসেছি। ফিরে যাওয়ার আগেই যা হবার তা হয়ে গেল। সেই কথা মনে পড়লে আজও আমার দুচোখে পানির বাধ মানে না। কতই না ভালবাসতাম তাকে। যেই নববর্ষ আমাদের শত বছরের লালিত ঐতিহ্য, সেই নববর্ষ হিন্দুপনা হয় কিভাবে? কেউকি এর উত্তর দেবেন? মানুষের স্বপ্ন কি এভাবেই অবুঝদের হাতে বলী হবে? আজও সেই নববর্ষ আছে, শুধু নেই আমার চন্দন। আমি বিয়ে করিনি শুধু আমার চন্দনের ভালোবাসার কথা বুকে আগলে রেখে।
Tag :
স্বরচিত গল্প
প্রাকৃতিক রংয়েই প্রকৃতি দর্শন
আমাদের ছোট বেলাতে বাবা ছুটির দিনগুলোতে ওয়েস্টার্ণ রেঞ্চারদের গল্প শোনাতেন। কাউবয়দের গল্প বলতেন। কিভাবে কাউবয়রা প্রতিকূল পরিস্থিতির মোকাবিলা করতেন, অমানুষিক পরিশ্রম করে একসময় ছোট্ট এক খন্ড রেঞ্চের মালিক হতেন, সেসব গল্প শুনে আমারও রেঞ্চার হওয়ার ইচ্ছে জাগত। আমিও চাইতাম আমার জীবনেও এ্যাডভেঞ্চার আসুক। তখন প্রকৃতির সাথে সময় কাটাতে আমি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করতাম। অবাক দৃষ্টিতে রংধনুর দিকে তাকিয়ে থাকতাম। রং পেন্সিল দিয়ে হোমওয়ার্কের খাতায় একে ফেলার চেষ্টা করতাম রংধনু। কল্পনার রেঞ্চারদের একে ফেলতাম, কাউবয়রাও বাদ যেত না।
বাবা যখন তার সহকর্মীদের সাথে মাধবকুন্ড সফরে গেলেন, আমিও তার সাথে ছিলাম। আর তখনই ঝড়নার অপরূপ দৃশ্য আমার মনে গেথেঁ গেল। আকিঁবুকিতে কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই আমি আজেবাজে জিনিস একে খাতা ভর্তি করে ফেলতাম। স্কুলের হোমওয়ার্কের জায়গায় থাকত আকিঁবুকি। সেজন্যই স্যারদের বেত আর আমার পিঠ-হাতের মাঝে সখ্যতা গড়ে ওঠে। একবার কি এক খেয়াল হল, এক ক্যানভাসে আমি আমার স্বপ্নগুলো আঁকব। স্কুলের পাশের দোকান থেকে টিফিনের দশ টাকা দিয়ে কিনে আনলাম ক্যানভাস পেপার। প্রাকৃতিক রং দিয়ে আঁকতে থাকলাম রংধনু, ঝড়না, রেঞ্চার, কাউবয়, রেঞ্চ হাইস আরো কত কি। রং বানালাম হলুদ, মরিচ, মাটি, কিছু নাম না জানা গাছের গুটি ও ফল দিয়ে। ”প্রাকৃতিক রংয়েই প্রকৃতি দর্শন” নামও দিয়ে ফেললাম ছবিটির। ফেলে রাখলাম বিছানার তলায়। গত ঈদে ছোট মামা যে সাদা টি-শার্টটি গিফট দিয়েছিলেন, সেটায়ও একই দৃশ্য একে ফেললাম। ভয়ে এটাও লুকিয়ে রাখলাম। যদি মা রাগ করেন? এর আগেও অনেক শার্ট প্যান্ট আমি আকিঁবুকি করে নষ্ট করে ফেলেছিলাম আর মা সেই অনুপাতে উত্তম-মধ্যমও দিয়েছিলেন।
তবে মাঝেমধ্যে টি-শার্টটি গায়ে দিয়ে বের হতাম, অবশ্যই শার্ট দিয়ে ঢেকে। বন্ধুরা খুব প্রশংসা করত দেখে। স্কুলে বার্ষিক অনুষ্ঠান হবে। সেই উপলক্ষে লাইব্রেরী রুমে বাংলাদেশের কয়েকজন বড় বড় চিত্র শিল্পীর আঁকা ছবি প্রদর্শিত হবে। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হল, আমাদের স্কুলের পাঁচজনের ছবিও একই সাথে প্রদর্শিত হবে। এ এক মহা সুযোগ, কানাঘুষা চলতে লাগল কে কে হবে সে সৌভাগ্যবান? প্রদর্শনী চলবে সাত দিন। ছবি জমা পড়ল একশত পয়তাল্লিশটা। এক এক জন সবোর্চ্চ পাঁচটি ছবি জমা দিতে পারবে। কেউ কেউ তাই দিল। আমার বন্ধু আবদুল্লাহ এসে বলল, দোস্ত তুই তোর “প্রাকৃতিক বংয়েই প্রকৃতি দর্শন” ছবিটা জমা দে। আমি বললাম, দূর, এ রকম উদ্ভট ছবি প্রথম বাছাইতেই বাদ পরে যাবে। তারপরেও আবদুল্লাহর বারবার বলাতে ছবিটি আমি জমা দিলাম।
প্রদর্শনীর চতুর্থ দিন আজ। সৌভাগ্যবান পাঁচ জনের ছবি আজই দেয়ালে সাটানো হবে। ছাত্র-ছাত্রীরা সবাই ভীড় জমাচ্ছে লাইব্রেরী রুমে। আমি আর আবদুল্লাহও ধাক্কাধাক্কি করে কোনরকমে ঢুকলাম। এবং যা দেখলাম তাতে উৎফুল্ল না হওয়ার কোন কারন ছিল না। আমার ছবিটি প্রদর্শনীতে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। ছবিটির নীচে আলাদা একটি ক্যানভাসও সাটানো হয়েছে। যেখানে ছবিটি সম্পর্কে গুনীজন ও অন্যান্যদের মন্তব্যও লেখা হচ্ছে। প্রদর্শনীর শেষ দিন পুরষ্কার হিসেবে আমাকে দেয়া হবে এক লক্ষ টাকার চেক ও একটি কম্পিউটার। আমার খুশি আর দেখে কে? আমার ছোট ভাই-বোনসহ মা-বাবাও প্রদর্শনীতে এলেন। বাবা বললেন, বাস্তবে না হলেও ক্যানভাসে আমার ছেলে স্বপ্ন পূরন করেছে, দাগ থেকে দারুন কিছু হয়, আসলেই সত্যি।
Tag :
স্বরচিত গল্প
অধ্যায়-২ : অটোক্যাড কমান্ড লিস্ট
AutoCAD Command List (2D)
Line (l)
Erase (e)
Erase (e)
Select : a) Select all (ctrl+a)
b) Select single
c) Select crossing
Offset (o)
Copy (co)
Move (m)
Pan (p)
Zoom (z) a) Zoom window (z┘ w┘)
b) Zoom previous (z┘ p┘)
c) Zoom extend (z┘ ex┘)
d) Zoom all (z┘ a┘)
e) Zoom real time (z┘┘)
Fill on/off (fill)
Donut (do) a) Solid
b) Ring
Rectangle (rec)
Circle (c) a) Radius
b) Diameter
c) 2P
d) 3P
e) Tangent
Regenerating (re)
Ellipse (el)
Polygon (pol)
Fillet (f) – Fillet radius (f┘ r┘)
Chamfer (cha)
Stretch (s)
Extend (ex)
Mirror (mi)
Block (b)
Insert (i)
Divide (div)
Measure (me)
Point (po)
Point Style (ddptype)
Point Style (ddptype)
Polyline (pl) a) Width
b) Arc
c) Close
Polyedit (pe) a) Joint
b) Close
c) Width
Line Type (lt)
Line Type style (lts)
Properties (pr)
Undo (u)
Text a) Single text (dt┘ mc┘)
b) Multi text (t)
Text Edit (ed)
Scale (sc)
Distance (di)
List (li)
Area (aa)
Units (un)
Drawing Limits (limits)
Dimension Style (d)
Write Block (w)
Plotting (print/plot)
Save (ctrl+s)
Save as (shft+ctrl+s)
Oops (oops)
Layer (la)
Match Properties (ma)
Option (op)
Viewpoint (vp)
Arial View (av)
Redraw (r)
Toolbar (to)
Rotate (ro)
Break (br)
Trim (tr)
Boundary (bo)
Hatch (h)
Hatch Edit (he)
Solid (so)
Spline (spl)
Drafting Setting (ds)
Break (br)
Trim (tr)
Boundary (bo)
Hatch (h)
Hatch Edit (he)
Solid (so)
Spline (spl)
Drafting Setting (ds)
Array (ar) a) Rectangle
b) Polar
Preview (pre)
Import (imp)
Group (g)
Export (exp)
Explode (x)
Arc (a)
Color (col)
Quit (exit)
Ray (ray)
Revision Surface (revsurf)
Change (ch)
Purge (pu)
Import (imp)
Group (g)
Export (exp)
Explode (x)
Arc (a)
Color (col)
Quit (exit)
Ray (ray)
Revision Surface (revsurf)
Change (ch)
Purge (pu)
*** ┘ চিহ্নটি দিয়ে স্পেসবার/এন্টার বুঝানো হয়েছে।
Function Keys in AutoCAD
F1 = AutoCAD Help Topics
F2 = Text Screen (Double Click – Graphics Screen)
F3 = Object Snap Setting
F6 = Status Lines Co-ordinator Display Control off/on
F7 = Grid on/off
F8 = Orthographic on/off
F9 = Snap on/off
F10 = Status Line on/off
Other
Up Arrow – To get the previous used command
Down Arrow – To get the next used command
Page Down – AutoCAD text window page down
Page Up – AutoCAD text window page up
Alt+F4 – Quit
F1 = AutoCAD Help Topics
F2 = Text Screen (Double Click – Graphics Screen)
F3 = Object Snap Setting
F6 = Status Lines Co-ordinator Display Control off/on
F7 = Grid on/off
F8 = Orthographic on/off
F9 = Snap on/off
F10 = Status Line on/off
Other
Up Arrow – To get the previous used command
Down Arrow – To get the next used command
Page Down – AutoCAD text window page down
Page Up – AutoCAD text window page up
Alt+F4 – Quit
পর্যায়ক্রমে আমরা উপরোক্ত কমান্ডগুলোর কার্যকারিতা শিখব ইনশাআল্লাহ্। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন সবাই। আল্লাহ হাফেজ।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ হ্যাকিং ই-বুক ডাউনলোড করে নিন
যারা হ্যাকিং প্রাকটিস করছেন, তাদের জন্য আজ নিয়ে এলাম কিছু গুরুত্বপূর্ণ হ্যাকিং ই-বুক। আজই ডাউনলোড করে পড়াশোনা আরম্ভ করে দিন। বইগুলো আপনাকে বেসিক থেকে আরম্ভ করে এ্যাডভান্সড হ্যাকারে পরিনত হতে সাহায্য করবে। আপনাদের সংগ্রহে এ ধরনের আরো বই থাকলে আমাকে মেইল করতে পারেন। আমি এখানে যোগ করে দেব। ধন্যবাদ।
Grey Hat Hacking : The Ethical Hacker's Handbook
Hacking Exposed : Computer Forensics
ডাউনলোড করুনThe Secret of Hacking
ডাউনলোড করুনDangerous Google : Searching for Secrets
ডাউনলোড করুনহ্যাকোলজি : বাংলা হ্যাকিং ই-বুক
ডাউনলোড করুনTurning Firefox : Ethical Hacking Platform
ডাউনলোড করুনComputer Viruses for Dummies
The Little Black Book of Computer Viruses
Hacking Windows Vista
The Shellcoder's Handbook
Stealing The Network : How to Own a Shadow
ডাউনলোড করুনSpunkins Viruses Revealed
ডাউনলোড করুনSecrets of a Super Hacker
ডাউনলোড করুনSecurity and Cryptography for Network
ডাউনলোড করুনThe Oracle Hacker's Handbook
ডাউনলোড করুনNetwork Security Technologies and Solutions
ডাউনলোড করুনA Hacker's Guide to Protecting Your Internet Site and Network
ডাউনলোড করুনHacking GPS
ডাউনলোড করুনInternet Denial of Service : Attack and Defense Mechanisms
ডাউনলোড করুনHacking Exposed VOIP
ডাউনলোড করুনHacking Gmail
ডাউনলোড করুনHacking Exposed 6 : Network Security Secrets and Solutions
ডাউনলোড করুনHacker Highschool : Security Awareness for Teens
ডাউনলোড করুনHacker's Black Book
ডাউনলোড করুনVulnerability Management for Dummies
ডাউনলোড করুনWeb Hacking Attacks and Defense
ডাউনলোড করুনThe Web Application Hacker's Handbook
ডাউনলোড করুনHacking Windows XP
ডাউনলোড করুন501 Website Secrets
ডাউনলোড করুনBotnets : The Killer Web App
ডাউনলোড করুনGoogle Apps Hacks
ডাউনলোড করুনHack Attacks Testing
ডাউনলোড করুন
কিছু গুরুত্বপূর্ণ হ্যাকিং ই-বুক ডাউনলোড করে নিন
Last Reviewed by
মেহেদী হাসান
on
September 21 2013
Rating:
5
ফায়ারফক্সে ফ্ল্যাশ প্লেয়ার প্লাগইনস্ এডমিনিস্ট্রেশন এক্সেস বা পারমিশন ছাড়া ইনস্টল করুন
১. প্রথমে এখান থেকে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করুন।
২. এবার ডেস্কটপে ফাইলটি আনজিপ করুন।
৩. এবার NPSWF32.dll ফাইলটি কপি করুন।
৪. এবার "Start → Run , %APPDATA% টাইপ করে OK করুন।
৫. মজিলাতে ক্লিক করুন। Plugins ফোল্ডার খুজুন। না থাকলে এই নামে নতুন একটি ফোল্ডার তৈরী করুন।
৫. আপনার কপিকৃত ফাইলটি পেষ্ট করুন।
৫. ফায়ারফক্স ব্রাউজার রিস্টার্ট করুন।
৩. এবার ফ্লাশসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট উপভোগ করুন।
Tag :
ডাউনলোড,
হ্যাকিং ক্লাস
আপনার কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যার ড্রাইভার আপডেট করুন সহজভাবে
অনেক সময় আপনার কম্পিউটারে গ্রাফিক্স কার্ড বা সাউন্ড কার্ডের সমস্যা হয়। অনেকে আপডেট করতে ইচ্ছুক হলেও জানে না যে, তার কম্পিউটারে ব্যবহৃত হার্ডওয়্যারটির ভার্সন কী? হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার আপডেট জনিত সকল সমস্যার সমাধান হবে ড্রাইভার জিনিয়াসের মাধ্যমে।
ড্রাইভার জিনিয়াস কি
কম্পিউটারে কোনরূপ সমস্যার উদ্ভব না ঘটিয়ে কম্পিউটারের সিস্টেম এবং হার্ডওয়্যারগুলোর ড্রাইভার সর্বশেষ সংস্করন অনুযায়ী আপডেট করার অত্যন্ত কার্যকরী সফটওয়্যার হচ্ছে ড্রাইভার জিনিয়াস। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ড্রাইভারের আপডেট জনিত কারনে যেসকল সমস্যার উদ্ভব ঘটে সেগুলো সমাধানে ড্রাইভার জিনিয়াস অতুলনীয়।
এর মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যারগুলোর ড্রাইভার আপডেট করতে পারেন, ডাউনলোড করতে পারেন, ভিন্ন ভিন্ন ভাবে সংরক্ষন করতে পারেন অথবা সরাসরি ইনস্টল করতে পারেন। এখন আপনার আর পৃথক পৃথকভাবে ড্রাইভার সার্চ করে আপডেট করার প্রয়োজন হবে না।
এখান থেকে ড্রাইভার জিনিয়াস প্রোফেশনাল এডিশন ১০ ক্রাকসহ ডাউনলোড করে নিন। প্যাকেজের সাথে দেয়া নিয়মাবলী অনুসরন করুন।
Tag :
টিপস ও ট্রিকস
এক্সেলে ডুপ্লিকেট লাইন ডিলিট করার উপায়
মাইক্রোসফট এক্সেলে প্রতিটি রো-তে এক বা একাধিক লাইন থাকতে পারে। ই-মেইল কালেকশন বা অন্যকোন ডাটা কালেকশনের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট বা অন্যকোন সোর্স থেকে ডাটা সংগ্রহ করে কপি-পেষ্ট করলে ডাটা ডুপ্লিকেশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। একটি উদাহরন দিলে ভালো বোঝা যাবে। মনে করুন, আপনি আপনার একজন বন্ধুর কাছ থেকে কিছু ই-মেইল সংগ্রহ করেছেন। সেগুলো এক্সেলে রেখেছেন। এবার আরেকজনের কাছ থেকেও কিছু ই-মেইল পেলেন। এখন আপনি যদি পরের জনের কাছ থেকে প্রাপ্ত ই-মেইলগুলো আগের সংগ্রহ করে রাখা ই-মেইলগুলোর নিচে একটি একটি করে টাইপ করতে থাকেন, তাহলে এক্সেল আপনাকে সাজেশন আকারে দেখাবে যদি আপনার টাইপকৃত ই-মেইলটি আগে থেকে থাকে। আর যদি সরাসরি সবগুলো ই-মেইল পেষ্ট করে দেন, তাহলে সেখানে ডুপ্লিকেট ই-মেইল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু যেহেতু আপনি ফ্রেশ ই-মেইল চাচ্ছেন, সেহেতু এখান থেকে ডুপ্লিকেট ই-মেইলগুলো মুছে ফেলতে হবে। এখন আমরা দেখব কিভাবে মাইক্রোসফট এক্সেলে ডুপ্লিকেট রো মুছে ফেলতে হয়।
উপরের চিত্র লক্ষ্য করুন। প্রথম কলামের ডাটাগুলিতে ডুপ্লিকেশন হয়েছে। এখন আপনি যেসকল ডাটাগুলো থেকে ডুপ্লিকেশন দূর করতে চান সেই কলামের ডাটাগুলো সিলেক্ট করুন। এবার মেনুবারের Data>Filter>Advanced Filter এ ক্লিক করুন। নিচের মত একটি পপআপ উইন্ডো আসবে। OK চাপুন। এবার আরেকটি পপআপ উইন্ডো আসবে। সেখানে Action থেকে Filter the list, in-place এবং নিচে Unique records only তে টিক দিয়ে OK করুন।
এখানে আপনার ফিল্টারকৃত লিস্ট দেখাবে। ডুপ্লিকেট রো-গুলো লুকানো থাকবে। এবার Edit>Office Clipboard এ ক্লিক করুন। ডানপাশে ক্লিপবোর্ড প্রদর্শিত হবে। এখানে কোন ডাটা থেকে থাকলে ক্লিয়ার করুন। এবার Edit>Copy এবং তারপর Data>Filter>Show All
সবগুলো ডাটা প্রদর্শিত হবে। কী-বোর্ড থেকে ডিলিট বাটন চেপে ডাটাগুলো সব মুছে ফেলুন। এখন ডান পাশের ক্লিপবোর্ড থেকে Paste All এ ক্লিক করুন। ব্যাস হয়ে গেল। কোন সমস্যা থাকলে কমেন্টে জানাবেন। ধন্যবাদ।
উপরের চিত্র লক্ষ্য করুন। প্রথম কলামের ডাটাগুলিতে ডুপ্লিকেশন হয়েছে। এখন আপনি যেসকল ডাটাগুলো থেকে ডুপ্লিকেশন দূর করতে চান সেই কলামের ডাটাগুলো সিলেক্ট করুন। এবার মেনুবারের Data>Filter>Advanced Filter এ ক্লিক করুন। নিচের মত একটি পপআপ উইন্ডো আসবে। OK চাপুন। এবার আরেকটি পপআপ উইন্ডো আসবে। সেখানে Action থেকে Filter the list, in-place এবং নিচে Unique records only তে টিক দিয়ে OK করুন।
সবগুলো ডাটা প্রদর্শিত হবে। কী-বোর্ড থেকে ডিলিট বাটন চেপে ডাটাগুলো সব মুছে ফেলুন। এখন ডান পাশের ক্লিপবোর্ড থেকে Paste All এ ক্লিক করুন। ব্যাস হয়ে গেল। কোন সমস্যা থাকলে কমেন্টে জানাবেন। ধন্যবাদ।